রমজানে তারাবি নামাজ নিয়ে যে নির্দেশনা দিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন !!
কারোনার কারণে স্টাফ ছাড়া অর্থাৎ খতিব, ইমাম, মোয়াজ্জিন, খাদেমরা ছাড়া কেউ মসজিদে তারাবি নামাজ আদায় করতে পারবেন না। ঘরেই নামাজ আদায় করতে হবে বলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব নূরুল ইসলাম বলেন, স্টাফ ছাড়া মসজিদে কাউকে অ্যালাউ করা হয়নি। তবে কেউ যদি ঢুকে পড়েন নামাজের জন্য, তাকে তো আর বের করে দেয়া যাবে না।করোনায় সংক্রমিত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেতে সরকারের যে নির্দেশনা আছে-ঘরেই সব নামাজ আদায় করার, সেটাই মানতে হবে। এটা কাউকে মসজিদে যাওয়া থেকে বিরত রাখার জন্য নয়, বরং নিরাপদে থাকার জন্যই নির্দেশনাটি দেওয়া হয়েছে।
Due to Karona, no one can perform Tarabi prayers in the mosque except the staff i.e. Khatib, Imam, Moazzin, Khademra. The Islamic Foundation has said that prayers should be performed at home.
Secretary of the Islamic Foundation Nurul Islam said no one was allowed in the mosque except the staff. However, if someone enters for the prayers, he can no longer be expelled. This is not to prevent anyone from going to the mosque, but to stay safe.
The directive was issued by the Ministry of Religion on April 6. It is given five points. These are: In the case of mosques to prevent coronavirus infection, the government is instructing all the worshipers except the Khatib, Imam, Moazzin, Khadem to perform the prayers at their respective residences and perform the Zohar prayers at home instead of attending the Jumu’ah congregation.
If you need to keep the church in the mosque, the honorable Khatib, Imam, Moazzin, Khadim will be able to join no more than five people in the five-time prayer and at least 10 participants in the Zuma prayer. In the public interest, outside worshipers will not be able to participate in congregations inside the mosque.
Religious Waz Mahfil, Tafsir Mahfil, Tablighi Talim or Milad Mahfil cannot be organized anywhere in the country. Everyone will pray for the mercy of Allah and release of danger through recitation, zikir and supplication in person.
Other religions will not be able to attend any religious or social rituals at the same time. The same instructions must be followed for Tarabi prayers. No change is coming until the situation improves.
Sources said that Ramadan will be held in two days. In this case, a new decision regarding Tarabi prayers may come at that meeting. However, no idea what the decision might be.