আবারও দেশের অভ্যন্তরের বিমানের সব ফ্লাইট বন্ধ রাখার সিন্ধান্ত !!
করোনাভা’ইরাস সংকটের মধ্যে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট চালুর প্রথম দিনে ছয়টির মধ্যে কোনো রকমে দুটি ফ্লাইট চালালেও দ্বিতীয় দিনে মত তৃতীয় দিনেও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কোনো ফ্লাইট চলেনি।
এছাড়া বিমান অফিস জানিয়েছে যাত্রী না পাওয়া প্রর্যন্ত সব অভ্যন্তন্তির ফ্লাইট বন্ধ থাকবে। করোনাভা’ইরাসের বিস্তার ঠেকাতে দুই মাসের লকডাউন শেষে রোববার সীমিত পরিসরে অফিস খোলার পরদিন সোমবার গণপরিবহন চালুর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রুটের ফ্লাইটও চালু হয়।
আরো জানুন…
করোনায় মৃ’ত্যুর হিসাবে ঢাকাকে পেছনে ফেলল চট্টগ্রাম !!
ম’হামা’রি হিসেবে দেখে দেয়া করোনাভা’ইরাসে আ’ক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মিছিল বেড়েই চলছে। আ’ক্রান্তের হিসাবেও নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে। এতদিন আ’ক্রান্ত ও মৃত্যুর হিসাবে শীর্ষে অবস্থান করছিল ঢাকা বিভাগ। পিছু পিছু হাঁটছিল চট্টগ্রাম। কিন্তু এবার মৃত্যুর হিসাবে ঢাকা বিভাগকে পেছনে ফেলল চট্টগ্রাম বিভাগ।
দেশে গত ৮ মার্চ করোনাভা’ইরাসে আ’ক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। গত ১৭ মার্চ আ’ক্রান্ত প্রথম রোগীর মৃত্যু হয়। শুরুর দিকে হাতেগোনা দু-চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেলেও সম্প্রতি এ সংখ্যা পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পেয়ে একদিনে ১০, ১৫, ২০, ২৫, ৩০ এবং সর্বশেষ করোনা সংক্রমণের ৮৬তম দিনে অর্থাৎ মঙ্গলবার (২ জুন) এ সংখ্যা ৩৭-এ উন্নীত হয়। যদিও গত ৩১ মে সর্বোচ্চ ৪০ জনের মৃত্যুর খবর জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর। ওইদিন বিগত দিনের রেকর্ড ভেঙে আ’ক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ায় দুই হাজার ৫৪৫ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ বুলেটিনে প্রতিদিন করোনাভা’ইরাসে আ’ক্রান্ত হয়ে যত রোগীর মৃত্যুর খবর দেয়া হয় তার মধ্যে রাজধানী ঢাকায়ই সবচেয়ে বেশি রোগী মৃটত্যুর খবর আসে। তবে সর্বশেষ স্বাস্থ্য বুলেটিনে (মঙ্গলবার) বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণকারী ৩৭ করোনা রোগীর মধ্যে সর্বোচ্চসংখ্যক ১৫ জনই চট্টগ্রাম বিভাগের। এছাড়া ঢাকা বিভাগে ১০ জন, সিলেট বিভাগে চারজন, বরিশাল বিভাগে তিনজন, রংপুর বিভাগে দুজন, রাজশাহী বিভাগে দুজন ও ময়মনসিংহ বিভাগে একজন মারা যান বলে বুলেটিনে উল্লেখ করা হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের আটটি বিভাগের মধ্যে রাজধানী ঢাকা তথা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চসংখ্যক আ’ক্রা’ন্ত ও মৃত্যু হয়েছে। আ’ক্রান্ত ও মৃত্যুঝুঁকির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের নাম।