ইথিওপিয়ায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ, পেটের ক্ষুদায় কাঁদার শক্তি নাই!
ইথিওপিয়ার টিগ্রেলস অটোয়ার মাস বয়সী শিশু হাফটম হাই। ঠিকমতো কাঁদতে পারছে না সে। খাবোল্ডারের জন্য যে শক্তি প্রয়োজন ছোট্ট হাফট স্কুল মা গিরমানিশ মেলস নিজেই অপুষ্টিতে ভুগছে। এক মাস আনন্দ শেষ। এখন তার বুকের দুধের দুধ নেই। বিদ্রোহীদের সাথে বহির্বিশ্বে চলমান সংঘর্ষের ১০ মাস নিরাপত্তা বিধিবদ্ধ হয়নি। জুলাইয়ের প্রথম ভাগে প্রথম এন্ট্রি করা শুরু হয়েছে
মেইলস জানান, এক মাস সব শেষ হয়ে যাচ্ছে। এখন চার-পাঁচ দিন খাবেন না। তার মতো এখন বেঁচে থাকতে হবে। তিনি জানান, দুই সপ্তাহ আমি গ্রামেই ছিলাম। প্রেক্ষাপট, কেউ না কেউ করবে না। কিন্তু কেউ না সবই আমাদের মত।
মন খারাপ না হওয়া থেকে বিরত হতে হবে। জানান, আমার আত্মীয়রা আমাকে গ্রামেই জীবন বলেছে। বলেছে, তোমার সময় নেই। কিন্তু আজকের দিনটি আমার মরিচা হতে যাচ্ছে। মা হয়ে যাবে, আমি তোমাকে দেখতে পাচ্ছি।
আইডিসের কর্মরত শিশু হাসপাতাল ডা। আব্রা গেব্রেগজাবকে জানানো হয়েছে, গত দুই বছর ধরে মোকাবিলা করতে হবে। তাদের মধ্যে মারা গেছে ৬ শিশু। জাতিসংঘ, ইথিওপিয়ার টিগ্রেলে বিদ্রোহীদের সঙ্গে বহির্বিশ্বে চলমান সংঘর্ষের ফলে দুর্ভাগ্যবশত চারজন মানুষের মধ্যে বিপদ সংঘটিত হয়। দুর্ভিক্ষের ফলে ৩৩ শিশু শিশু শিশু শিশু। এই ছাড়াও এই সংঘাতে আরও ১৮ জন মানুষ দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে আছে। কয়েক দশকের মধ্যে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে ইথিওপিয়ায়। প্রায় ৫২ মানুষের মানবিক সহায়তা প্রয়োজন।
গত সপ্তাহে ইথিওপিয়ার সরকার টিগ্রেজল নিয়ন্ত্রনে টিগ্রে পিপলস লিবারন বন্ধ করে দিয়েছে এটাকে সংযত করতে হবে