দেশের খবর

দিহানের তিন বন্ধুকেও বিচারের আওতায় আনার দাবি !!

রাজধানীর মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নুর আমিনকে ধ’র্ষণ ও হ’ত্যায় অভিযুক্ত ফারদিন ইফতেখার দিহানের তিন বন্ধুকেও বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন লিগ্যাল এডভোকেসি ও লবি পরিচালক এড. মাকসুদা আক্তার।

বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় ধানমন্ডির মাস্টারমাইন্ড স্কুলের সামনে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এ দাবি করেন। মাকসুদা আক্তার বলেন, ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে এজাহারের প্রেক্ষিতে দিহানের তিন বন্ধুকেও বিচারের আওতায় আনতে হবে। তাদের বিস্তারিত নাম-পরিচয় প্রকাশ করতে হবে।

তিনি বলেন, সুষ্ঠু বিচার প্রাপ্তিতে যেন কোনো বাধার সৃষ্টি না হয়। বিচারকার্যে কোনো প্রভাবশালী মহল যেন প্রভাব ফেলতে না পারে- এ বিষয়ে প্রশাসনকে আরো যত্নশীল হতে হবে।মাকসুদা আক্তার বলেন, আনুশকাকে ধ’র্ষণ শেষে হ’ত্যার ঘটনায় সঠিক সময়ে, দ্রুততার সঙ্গে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচার করা হোক। নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে বিচার হোক।

এ সময় আনুশকার সহপাঠী এবং বন্ধু নেহা জামান বলেন, এই ঘটনায় ৪ জন উপস্থিত থাকলেও মা’মলার এজাহারে তাদের নাম নেই। তাদের নাম পরিচয় নিশ্চিত করে সুষ্ঠু বিচার সুনিশ্চিত করতে হবে।মানববন্ধনে আনুশকার সহপাঠীরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, তার মা শাহনুরী আমিন, লিগ্যাল এডভোকেসি ও লবি’র সাধারণ সম্পাদক, মঞ্জু ধর, ঢাকা মহানগর কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক রেখা সাহা প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, গত ৭ জানুয়ারি সকালে বন্ধু দিহানের মোবাইল কল পেয়ে বাসা থেকে বের হন রাজধানীর ধানমণ্ডির মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নুর আমিন। এরপর আনুশকাকে কলাবাগানের ডলফিন গলির নিজের বাসায় নিয়ে যান দিহান। ফাঁকা বাসায় শারীরিক সম্পর্কের একপর্যায়ে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে দিহানসহ চার বন্ধু তাকে ধানমণ্ডির আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ধ’র্ষণের পর অতিরিক্ত র’ক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয় বলে জানান চিকিৎসকরা।

ওই দিন রাতে নিহত ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে মা’মলাটি দায়ের করেন। মা’মলায় তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯-এর ২ ধারায় ধ’র্ষণের পর হ’ত্যার অভিযোগ আনা হয়। মা’মলার একমাত্র আ’সামিকে সেদিন রাতেই গ্রে’প্তার করা হয়। পরদিন তাকে আদালতে হাজির করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন মা’মলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। সে অনুযায়ী আ’সামি দিহান ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে একই আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

সূত্র- কালের কন্ঠ

J A Suhag

Local News: J A Suhag writes Local News articles for industries that want to see their Google search rankings surge. His articles have appeared in a number of sites. His articles focus on enlightening with informative Services sector needs. he holds the degree of Masters in Business and Marketing. Before he started writing, he experimented with various professions: computer programming, assistant marker, Digital marketing, and others. But his favorite job is writing that he is now doing full-time. Address: 44/8 - North Dhanmondi, Dhaka Email: [email protected]

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button