পেঁয়াজের পর এবার লাফিয়ে বাড়ছে রসুনের দাম !!

দেশেই উৎপাদন হয় চাহিদার ৭০ ভাগ রসুন। কিন্তু ঘাটতির যোগান দিতে চীনের বাজারে নির্ভরশীল বাংলাদেশ। আমদানি করা রসুনের প্রায় শতভাগই আসে চীন থেকে, তাই চীনের সংকটে অস্থির রসুনের বাজার। মালয়েশিয়া এবং মিশরেরও পাওয়া যায় রসুন। কিন্তু চীনের রসুনে অভ্যস্থতার কারণে বিকল্প বাজারমুখী হয় না ব্যবসায়ীরা।

এরফলে এক মাসে রসুনের দাম কেজিতে বেড়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। ব্যয় মেটাতে বাড়তি অর্থ গুনছেন ক্রেতা। এক মাস আগের ১৫০ টাকার রসুনের দাম এখন ২০০ টাকা। এরপরও অবশ্য, সরবরাহ বাড়াতে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি বাণিজ্য মন্ত্রনালয়।

বাজারে রসুনের যোগান বাড়াতে এখন দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি বাণিজ্য মন্ত্রনালয়। তবে, চীনের সঙ্গে দীর্ঘদিন বাণিজ্য বন্ধ থাকলে, আরও লাগামহীন হতে পারে রসুনের বাজার। এর আগে, পেঁয়াজের দাম বেড়েছিল। পেঁয়াজ প্রতি কেজি পৌঁছে গিয়েছিল ২৪০ টাকায়। পেঁয়াজের বাজার এখনো স্বাভাবিক হয় নি।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *