দেশের খবর

বৈদ্যুতিক তার ও খুঁটিবিহীন বাংলাদেশের প্রথম যে শহর !!

লাল-নীলসহ রং-বেরঙের আলো, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন প্রশস্ত সড়কের দুপাশে সুশৃঙ্খলভাবে সারিবদ্ধ ভবন। শেষ প্রান্তে হজরত শাহজালাল (রহ.) মাজারের প্রবেশ গেট, তার ঠিক পেছনে মাজার মসজিদ ভবনের ওপরে সবুজ রঙে ভেসে আসছে ডিজিটাল বোর্ডে খচিত ‘আল্লাহু’ শব্দটি। এতে নেই কোনো বৈদ্যুতিক খুঁটি কিংবা তারের জঞ্জাল। দেখে মনে হবে ইউরোপের কোনো এক দেশ।

বর্ণনার মতো এমন একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে গত রবিবার রাত থেকে। দেশ-বিদেশ থেকে ছবিটি অসংখ্যবার শেয়ার করা হয়েছে। তারা দেশের পরিবর্তন ও উন্নয়নের প্রতিচ্ছবি হিসেবে দেখছেন ছবিটিকে। অনেকে লন্ডন শহরের সঙ্গে তুলনা করেছেন।

গত রবিবার নগরীর পূর্ব দরগা গেট থেকে হযরত শাহজালাল (রহ.) মাজার পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমিটার মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন চালু করা হয়।

এদিকে প্রথমবারের মতো এটি চালু হলেও এখন পর্যন্ত কোনো সমস্যার মুখোমুখি হননি গ্রাহকরা। এদিন সড়কে থাকা ঝুলন্ত বিদ্যুতের তার এবং খুঁটিও অপসারণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীসহ সিসিকের অন্যান্য কাউন্সিলররা।

এর আগে ৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নগরীর ৭ কিলোমিটার এলাকায় এই প্রকল্পের কাজ শুরু করে পিডিবি। ২০১৮ সালের প্রথম দিকে কাজ শুরু হলেও এখনো পুরো কাজ শেষ হয়নি।

সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, নগরের ঝুলন্ত তার মাটির নিচ দিয়ে নেয়ার জন্য একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়। এটির নাম ‘বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্প’। নগরের আম্বরখানা থেকে বন্দরবাজার, পূর্ব দরগা গেট থেকে হযরত শাহজালাল (রহ.) মাজার, চৌহাট্টা থেকে বাগবাড়ি পয়েন্ট এবং শাহজালাল উপশহরের কয়েকটি ব্লকেও ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ লাইন চালুর সিদ্ধান্ত হয়। প্রায় সাত কিলোমিটার জায়গায় এই লাইন নির্মাণের প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫ কোটি টাকা।

সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, নগরের ঝুলন্ত তার মাটির নিচ দিয়ে নেয়ার জন্য একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়। এটির নাম ‘বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্প’। নগরের আম্বরখানা থেকে বন্দরবাজার, পূর্ব দরগা গেট থেকে হযরত শাহজালাল (রহ.) মাজার, চৌহাট্টা থেকে বাগবাড়ি পয়েন্ট এবং শাহজালাল উপশহরের কয়েকটি ব্লকেও ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ লাইন চালুর সিদ্ধান্ত হয়। প্রায় সাত কিলোমিটার জায়গায় এই লাইন নির্মাণের প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫ কোটি টাকা।

আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, হযরত শাহজালাল (রহ.) মাজার এলাকা থেকে ভূগর্ভস্থ বিদ্যুতায়ন প্রকল্পের সফল সরবরাহ চালু হয়েছে। উন্নত রাষ্ট্রের আদলে এই প্রথমবারের মতো মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ১৫ থেকে ২০ দিন ধরে পরীক্ষামূলক সরবরাহ পর্যবেক্ষণের পর রোববার থেকে পূর্ণ সরবরাহ চালু করা হয়েছে। আপাতত শাহজালাল মাজার এলাকা থেকে কোর্ট পয়েন্ট পর্যন্ত পাইলট প্রকল্পে ভূগর্ভস্থ বিদ্যুতের লাইন চালু করা হবে বলেও জানান মেয়র।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবু তাহের মো. শোয়েব প্রমুখ।

J A Suhag

Local News: J A Suhag writes Local News articles for industries that want to see their Google search rankings surge. His articles have appeared in a number of sites. His articles focus on enlightening with informative Services sector needs. he holds the degree of Masters in Business and Marketing. Before he started writing, he experimented with various professions: computer programming, assistant marker, Digital marketing, and others. But his favorite job is writing that he is now doing full-time. Address: 44/8 - North Dhanmondi, Dhaka Email: [email protected]

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button