দেশের খবর

১২ মে প্রথমবারের মতো নগদ অর্থ পাবে ৫০ লাখ পরিবার !!

দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছাতে না পারার কারণেই পুরোপুরি ভেঙে পড়ছে লকডাউন। ফলে দিন দিন বেড়েই চলছে করোনায় আ’ক্রান্তের সংখ্যা। এমনটাই মত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের। তবে এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় বলছে, গত দুই মাসে প্রায় সোয়া ১ কোটি পরিবারকে ত্রাণের আওতায় আনা হয়েছে।

পাশাপাশি প্রথমবারের মতো আগামী ১২ মে ৫০ লাখ পরিবারকে নগদ আড়াই হাজার টাকা করে সহায়তা করা হবে। করোনা সংক্রমণ রোধে মার্চের ২৫ তারিখ থেকে দেশে শুরু হয় সাধারণ ছুটি। এর পরপরই একে একে লকডাউন ঘোষণা হতে থাকে দেশের বিভিন্ন জেলা। প্রবেশ ও বের হওয়া বন্ধ ঘোষণা করা হয় রাজধানী থেকেও।

এদিকে দিন দিন করোনার প্রকোপ বাড়ায় সাধারণ ছুটি বাড়ানোর পাশাপাশি প্রায় দেড় মাস ধরে অঘোষিত লকডাউনে পুরো দেশ। তবে সম্প্রতি খাতা কলমে ছুটি কিংবা লকডাউন থাকলেও বাস্তবতা অনেকটাই ভিন্ন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লকডাউন কার্যকর করতে হলে মানুষের ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেয়ার কোনো বিকল্প নেই।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা, রিদউয়ানউর রহমান বলেন, একদিকে বলছে যে লকডাউন, ঘরের বাইরে যেতে পারবে না, দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। আবার অন্য দিকে কিছু সুযোগ খুলে দিচ্ছে যেখানে অনেকগুলো মানুষের যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাহলে এই দুইটি অবস্থান তো স্ববিরোধী। এতে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বাড়বে।তবে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় বলছে, শুধু খাবারের অভাবে নয়, দীর্ঘদিন হয়ে যাওয়ায় মানুষ আর ঘরে থাকতে চাইছে না। তারপরও লকডাউন কার্যকর করতে তালিকাভুক্ত ৫০ লাখ পরিবারকে নগদ সাড়ে ১২শ’ কোটি টাকা ও প্রায় ৫ কোটি লোককে মে ও জুন মাসে খাদ্য সহায়তা দেয়া হবে।

ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডা. এনাম বলেন, প্রথমদিকে আমরা শুধু কর্মহীন মানুষদের দিয়েছি। এর পরে হতদরিদ্র, দরিদ্র এবং মধ্যবিত্তসহ প্রায় ৫ কোটি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়েছে। এর পরে যদি কেউ বলে, খাদ্য সহায়তা পায়নি, তাহলে এই তথ্যটি ঠিক নয়। মে মাসে ৫০ লাখ পরিবারকে ২০ কেজি করে চাল ও ২৫শ’ টাকা প্রধানমন্ত্রী মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিবেন। এর একটি ডাটাবেজ প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেয়া হবে। সেখানে তালিকা অনুযায়ী ২৫শ’ টাকা করে ১২ তারিখে প্রত্যেক পরিবারের কাছে পৌঁছে দিবেন।

এদিকে জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে তালিকা প্রস্তুত করার কাজ প্রায় শেষের দিকে বলেও জানান মন্ত্রী।

J A Suhag

Local News: J A Suhag writes Local News articles for industries that want to see their Google search rankings surge. His articles have appeared in a number of sites. His articles focus on enlightening with informative Services sector needs. he holds the degree of Masters in Business and Marketing. Before he started writing, he experimented with various professions: computer programming, assistant marker, Digital marketing, and others. But his favorite job is writing that he is now doing full-time. Address: 44/8 - North Dhanmondi, Dhaka Email: [email protected]

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button